Description
” কুশতা মুমসিক শালসা – Kushta Mumsik Shalsa”
” মুমসিক ” শব্দের অর্থ ধারক। কুশতা মুমসিক শালসা – Kushta Mumsik Shalsa এর মধ্যে রয়েছে পরীক্ষীত দেশি-বিদেশি প্রাকৃতিক ভেষজ। যেমন :- একোরাস ক্যালামাস, ট্রীবুলাস টেরেসট্রীস, হাইগ্রোফিলা ওরিকুলাতা। এছাড়াও আরো প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে।
মুমসিক ” প্রস্টেট গ্রন্থি ইফেকশন দূর করে, প্রস্টেট অস্বাভাবিক বড় হলে ছোট করে, প্রস্রাবের সাথে রক্ত ও পুঁজ যাওয়া বন্ধ করে,, আটকিয়ে আটকিয়ে প্রস্রাব ক্লিয়ার করে এবং।শুক্রাণু (sperm) ক্ষয় বন্ধ করে এছাড়াও প্রস্রাব করার সময় মূত্র থলী প্রচন্ড ব্যথা নিবারন অধিক কার্যকর। এছাড়াও প্রস্রাবের নালী পরিস্কার করে।
মুমসিক এ রয়েছে সব সবচেয়ে মূল্যবান দেশী-বিদেশী প্রাকৃতিক ভেষজ। যা নিয়মিত সেবন করার পর আপনার প্রস্টেট গ্রন্থি ও প্রস্রাবের ও মূত্র থলীর যাবতীয় সমস্যা দূর করে আপনার শরীর কে সুস্থ রাখবে।
” কুশতা মুমসিক শালসা – Kushta Mumsik Shalsa ” এর উপকারিতা :-
. প্রস্টেট গ্রন্থি ইনফেকশন।
. প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া।
. প্রস্রাব আটকিয়ে আটকিয়ে হওয়া।
. প্রস্রাব ক্লিয়ার না হওয়া।
. প্রস্রাবের সাথে রক্ত ও পুঁজ যাওয়া বন্ধ করে।
. প্রস্রাব করার সময় ব্যথা হওয়া।
. প্রস্রাব করার সময় চিন চিন কামড় দেওয়া।
. প্রস্রাবের শেষ এ শরীর ঝাঁকুনি দেওয়া।
. শুক্রাণু মেহ রোগ ভালো করে।
. প্রস্রাবের ক্ষয় রোগ বন্ধ করে।
. সম্পূর্ণ পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া মুক্ত।
আমাদের উপর কেন আস্থা রাখবেন???
. I am physician Hakeem Md. Sumon
. হাকীম সাইদ ইস্টার্ন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে ডি.ইউ.এম.এস এর উপর গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেছি।
. গভ: রেজি:- ৩৩২৮।
. আমি দীর্ঘ ৮ থেকে ৯ বছর যাবত প্রাকৃতিক দেশি-বিদেশি ভেষজ দিয়ে পুরুষ ও মহিলাদের জটিল ও পুরাতন রোগ এর সু-চিকিৎসা সফলতার সাথে দিয়ে আসছি।
. ইউনানী মেডিসিন বিশেষজ্ঞ।
আমাদের আরোও Kushta Mumsik প্রডাক্টসগুলো দেখুন
কুশতা মুমসিক
১। কুশতা মুমসিক
২। কুশতা মুলায়েন
Md. Alomgir –
রিভিউ: আমার জীবনে আশার আলো নিয়ে এলো এই শালসা! 🌶️❤️
আমি কখনও ভাবিনি, একটা সাধারণ — শালসা — আমার জীবনে এত বড় পরিবর্তন আনবে। দীর্ঘদিন ধরে প্রস্রাবের সমস্যা আমাকে খুব ভোগাচ্ছিল। অস্বস্তি, অর্ধেক ঘুম, দিনের পর দিন ক্লান্তি… যেন জীবন থেমে গিয়েছিল।
হঠাৎ একদিন, বন্ধুর পরামর্শে আমি এই শালসাটা খেতে শুরু করি। প্রথমে বিশ্বাস হয়নি, কিন্তু কয়েকদিন খাওয়ার পরই শরীরে এক অদ্ভুত পরিবর্তন টের পেলাম। আরাম লাগা শুরু করল, প্রস্রাবে জ্বালাভাব কমে এল, আর ঘন ঘন যাওয়া অনেকটাই কমে গেল। ধীরে ধীরে আমি যেন নিজের পুরনো জীবনে ফিরতে শুরু করলাম।
এই শালসা শুধু একটা ঔষধ না — এটা যেন আমার জন্য এক নির্ভরতার নাম। এর প্রতিটি চামচে আমি ভালোবাসা, যত্ন আর সুস্থতার স্বাদ পাই।
যাঁরা আমার মতো একই সমস্যায় ভুগছেন — আমি বলব, একবার অন্তত চেষ্টা করে দেখুন। কখনও কখনও নিরাময়ের পথ আমাদের খুব চেনা, খুব সাধারণ কিছু থেকেই আসে।
ধন্যবাদ এই অসাধারণ শালসাকে, যে আমার জীবনে আবার স্বস্তির বাতাস এনে দিয়েছে।