🟦 হিজামাহ একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি।
➡️ হিজামাহ দ্বারা যে সকল চিকিৎসা করা হয়।

——————————————————
১. মাথা ব্যথা, ঘাড় ব্যথা, পিঠের ব্যথা, পায়ের ব্যথা, জয়েন্ট পেইন (আর্থ্রাটিস) সহ সকল ধরনের ব্যথায় হিজামাহ চিকিৎসা খুবই কার্যকরী।

২.গ্যাস্ট্রো, লিভার, কিডনি, পাথর, আলসার, টিউমার, ফুসফুস, ইহা উপকারী।

৩.অর্শ্ব, গেজ, পাইলস, পলিপাস, (নাকের মাংস বৃদ্ধি)

৪. যৌন ও চর্ম রোগ, দুর্বলতা, হার্ট, এলার্জি, যে কোন অঙ্গের ব্যথা ও পুরাতন রোগ।

৫. এ্যাজমা, হাঁপানি, সাইনোসাইটিস, কোলেস্টেরল, অতিরিক্ত ওজন, প্যারালাইসিস (paralysis)

৬. ফ্যাটি লিভার, লিভার সিরোসিস, হেপাটাইটিস এ,বি,সি (Hepatitis A,B,C) IBS।

৭. মহিলাদের মাসিক সমস্যা সহ অনেকে রোগে উপকারী।

৮. শারীরিক দুর্বলতা, রক্ত স্বল্পতা, (চুল পড়া), বাধর্ক্য দূর করে।

৯. নিউরো, অর্থোপেডিক, স্কিন, ক্যান্সার সহ জেনেটিক ও অটো-ইমিউন চিকিৎসা উপকারী

১০. হিজামাহ মাধ্যমে শরীর থেকে ক্ষতিকর ও বিষাক্ত পদার্থ বের করে নিয়ে আসে। ফলে ইহা দেহের সর্বরোগে উপকারী।

 

✅ হিজামাহ কিভাবে এত রোগ ভাল করে???

—————————————————–
👉 হিজামাহ মূলত একটি নাইট্রিক অক্সাইড (Nitric Oxide) বুস্টার থেরাপি।

আমাদের শরীলে প্রায় ১০০র সাথে আরেকটি যোগাযোগের মাধ্যমে হচ্ছে এই নাইট্রিক অক্সাইড( Nitric Oxide).

➡️ সত্যি বলতে কী? এই নাইট্রিক অক্সাইড আমাদের শরীলের সকল ফাংশন (Function) কে প্রভাবিত করে।

হিজামাহ করার সময় যে ছোট ছোট স্ক্রেস করা হয়, এগুলো স্কিনের ঠিক নিচে বেচমেন মেমব্রেন (Basemen Membrane) ক্যাপিলারি গুলো পাংচার করে।

➡️ এই স্ক্রেস গুলো এতই সূক্ষ্ম যে কোন ব্যথা লাগে না, একটু সুঁড়সুড়ি মত অনুভূতি হয়।

এই ক্যাপিলারি বা ছোট ছোট Blood vessel গুলো পাংচার এর ফলে এর এন্ড্রোথিলিয়াম থেকে নিঃসৃত হয় নাইট্রিক অক্সাইড (Nitric oxide)।

➡️ আর এই নাইট্রিক অক্সাইড মূলত রোগ নিরাময় প্রধান নিয়ামক হিসেবে কাজ করে এবং আমাদের ইমিউন সিস্টেম ডেভেলপ করে।

এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্যক্তির জন্য রোগ প্রতিরোধ। সারা দুনিয়ার মানুষ বয়স কে ধরে রাখতে এবং স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য হিজামাহ পছন্দ করে থাকেন।